- Advertisement -
- Advertisement -
চাকরি খাবে না, কিন্তু আপনার বস হয়ে উঠবে রোবট

চাকরি খাবে না, কিন্তু আপনার বস হয়ে উঠবে রোবট

- Advertisement -

কাজের ক্ষেত্রে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয়তার লক্ষ্য ছিল মূলত দক্ষতা বাড়ানো। কিন্তু পরিবর্তিত সময়ে পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, তাতে আপনি আদৌ নিজের কাজে দক্ষ কিনা, এবং কতটা, তা বিচার করছে যন্ত্র।

এক বহুজাতিক সংস্থার দফতর। চলছে মাঝরাতের ক্লায়েন্ট কল। ফোনের ওপাড়ে থাকা ক্লায়েন্ট বোঝার আগেই অন্য কেউ বুঝে নিচ্ছে আপনি ক্লান্ত, কখনও নার্ভাস, আবার কখনও ক্লায়েন্টের সব প্রশ্নের উত্তর দিতে অপারগ। কে এই তৃতীয় ব্যক্তি? কী ভাবে জানছে আপনাদের দু’জনের মধ্যে হওয়া বাক্যালাপ? সবই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (এআই) খেল। যে মুহুর্তে ঝিমিয়ে পড়ছেন আপনি, অমনি স্ক্রিনে ভেসে ওঠা কফি কাপের ছবি আপনায় বুঝিয়ে দিল অবিলম্বে চাঙ্গা হয়ে উঠতে হবে।

আপনার সংস্থায় আপনার কাজের তদারকির লোকের অভাব নেই, কিন্তু দিনের শেষে আপনার কাজের মূল্যায়ন করছে না কোনও কোট প্যান্ট টাই-এ মোড়া খিটখিটে বস। ও কাজটি বরং করে দিচ্ছে এআই।

ফের প্রাণের সন্ধান মঙ্গলে

কাজের ক্ষেত্রে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয়তার লক্ষ্য ছিল মূলত দক্ষতা বাড়ানো। কিন্তু পরিবর্তিত সময়ে পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, তাতে আপনি আদৌ নিজের কাজে দক্ষ কিনা, এবং কতটা, তা বিচার করছে যন্ত্র। অ্যামাজনের মতো বহুজাতিক সংস্থাতে কর্মীদের মূল্যায়ন করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এবং সেই বিচারের ভিত্তিতেই সংস্থার ঠিক করে দেওয়া লক্ষ্য পুরণ করতে না পারলেই হয় কর্মী ছাটাই। শুধু অ্যামাজন নয়, কগিটো, মেটলাইফ, আইবিএম-এর মতো সংস্থা এভাবেই কর্মীদের মূল্যায়ন করে থাকে।

আবার শুধু হয়ে ওঠা কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতেই চাকরি থাকা বা না থাকা নির্ভর করে না। অদূর ভবিষ্যতে কর্মীরা কেমন কাজ করবে, তা বিশ্লেষণ করে দেয় এআই। আইবিএম জানিয়েছে সে ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুমান ৯৬ শতাংশ মিলে গিয়েছে।

লাখ লাখ কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত, বলছে উইন্ডোজ!

বিংশ শতকের প্রথম ভাগে ফ্রেডরিক উইন্সলো টেলর যে ‘সায়েন্টিফিক ম্যানেজমেন্ট’-এর কথা বলেছিলেন, সেখানেও অ্যালগরিদমের সাহায্যেই কাজের বিভিন্ন দিকে কর্মীদের দক্ষতা মাপার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু ৯-৫টার কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভূমিকা খুবই বিতর্কিত বিষয় হয়ে উঠছে ক্রমশ। সমালোচকরা বলছেন এই উপায়ে কর্মীর মূল্যায়ন পদ্ধতি যদি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রচালিত হয়, তবে সেখানে মানবিক উপাদানের ঘাটতি হতে বাধ্য, এবং কিছু ক্ষেত্রে কর্মী অন্যায় ভাবে শাস্তি পেয়ে থাকে। ইউনাইটেড অ্যান্ড কমার্শিয়াল ওয়ার্কার্স ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট মার্ক পেরন এই প্রসঙ্গে বলেছেন, কোনও রক্ত মাংসের মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়া কর্মী ছাটাইয়ের কথা বাস্তবে ভাবাই যায় না”।

ফের প্রাণের সন্ধান মঙ্গলে

কাজের ক্ষেত্রে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয়তার লক্ষ্য ছিল মূলত দক্ষতা বাড়ানো। কিন্তু পরিবর্তিত সময়ে পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, তাতে আপনি আদৌ নিজের কাজে দক্ষ কিনা, এবং কতটা, তা বিচার করছে যন্ত্র। অ্যামাজনের মতো বহুজাতিক সংস্থাতে কর্মীদের মূল্যায়ন করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এবং সেই বিচারের ভিত্তিতেই সংস্থার ঠিক করে দেওয়া লক্ষ্য পুরণ করতে না পারলেই হয় কর্মী ছাটাই। শুধু অ্যামাজন নয়, কগিটো, মেটলাইফ, আইবিএম-এর মতো সংস্থা এভাবেই কর্মীদের মূল্যায়ন করে থাকে।

আবার শুধু হয়ে ওঠা কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতেই চাকরি থাকা বা না থাকা নির্ভর করে না। অদূর ভবিষ্যতে কর্মীরা কেমন কাজ করবে, তা বিশ্লেষণ করে দেয় এআই। আইবিএম জানিয়েছে সে ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুমান ৯৬ শতাংশ মিলে গিয়েছে।

লাখ লাখ কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত, বলছে উইন্ডোজ!

বিংশ শতকের প্রথম ভাগে ফ্রেডরিক উইন্সলো টেলর যে ‘সায়েন্টিফিক ম্যানেজমেন্ট’-এর কথা বলেছিলেন, সেখানেও অ্যালগরিদমের সাহায্যেই কাজের বিভিন্ন দিকে কর্মীদের দক্ষতা মাপার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু ৯-৫টার কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভূমিকা খুবই বিতর্কিত বিষয় হয়ে উঠছে ক্রমশ। সমালোচকরা বলছেন এই উপায়ে কর্মীর মূল্যায়ন পদ্ধতি যদি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রচালিত হয়, তবে সেখানে মানবিক উপাদানের ঘাটতি হতে বাধ্য, এবং কিছু ক্ষেত্রে কর্মী অন্যায় ভাবে শাস্তি পেয়ে থাকে। ইউনাইটেড অ্যান্ড কমার্শিয়াল ওয়ার্কার্স ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট মার্ক পেরন এই প্রসঙ্গে বলেছেন, কোনও রক্ত মাংসের মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়া কর্মী ছাটাইয়ের কথা বাস্তবে ভাবাই যায় না”।

- Advertisement -
আরো দেখুন
মন্তব্য
- Advertisement -

Register

OR

Do you already have an account? Login

Login

OR

Don't you have an account yet? Register

Newsletter

Submit to our newsletter to receive exclusive stories delivered to you inbox!

keyboard_arrow_up