- Advertisement -
- Advertisement -
দেখে নিন ভিভো ভি ২০ স্পেসিফিকেশন ও রিভিউ

দেখে নিন ভিভো ভি ২০ স্পেসিফিকেশন ও রিভিউ

- Advertisement -

সম্প্রতি সময়ে বাংলাদেশে লঞ্চ করা হয়েছে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ভিভো ভি ২০। ভিভো ভি ২০ নিয়ে টেকনোলজির কর্মীদের মধ্যে আগে থেকেই এক ধরনের আকাঙ্ক্ষা ছিল৷ এবং সকল ধরনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ভিভো সম্প্রতি সময়ে বাজারে লঞ্চ করেছে তাদের এই স্মার্টফোন ৷ আকর্ষণীয় ডিজাইনের বাজেট সাশ্রয়ী এ ডিভাইসের বিভিন্ন ফিচার ও স্পেসিফিকেশন নিয়ে আজকের আয়োজন—

একজন কাস্টোমার যখন প্রথম ফোন আনবক্সিং করে তখন প্রথমেই দেখে এর লুক৷ এবং এক্ষেত্রে ভিভো একদম বাজিমাত করে দিয়েছে। এতে যে ধরনের লুক ব্যবহার করা হয়েছে সেটি যে কারো মন কাটতে বাধ্য। গ্লোরিয়াস ডিজাইন দেওয়া হয়েছে৷ বাংলাদেশের মূলত দুইটি কালারে এই ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে।

ঠিক এর পরেই একজন কাস্টোমার দেখে এর বিল্ড কোয়ালিটি। এবং বিল্ড কোয়ালিটি তেও একদম বাজিমাত করে দিয়েছে। এর ডান সাইডে প্রটেক্টর হিসেবে স্টিল বডি রাখা হয়েছে৷ এবং পেছনে রাখা হয়েছে গরিলা ৫ প্রটেক্টর ৷ এককথায় এর লুকের পাশাপাশি বিল্ড কোয়ালিটি দিয়েও সকলের মন জয় করে নিয়েছে ভিভোর নতুন এই স্মার্টফোনটি৷ ঠিক ডান পাশে রাখা হয়েছে একটি ভলিউম আপ ডাউন বাটন । এবং তার নিচের দিকে রয়েছে পাওয়ার বাটন৷ বাম পাশে রাখা হয়েছে কেবলমাত্র একটি স্লট। এবং এই স্লটে আপনারা দুটি সিম কার্ড এবং একটি মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।

ফোনের সিকিউরিটি সিস্টেম হিসেবে রাখা হয়েছে ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার । যেটা খুব ফাস্ট কাজ করে৷ বলতে গেলে আমি আমার ব্যক্তিগত জীবনে যতগুলো স্মার্টফোন ব্যবহার করেছি তার মধ্যে ভিভোর এই স্মার্টফোনটি ইন ডিস প্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার সবচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করে । এর ডিসপ্লে তে রাখা হয়েছে ৬.৬৬ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে৷

গুগোল পিক্সেল এরপর সর্বপ্রথম এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ইলেভেন । সামনে ব্যবহার করা হয়েছে ৩৪ মেগা পিক্সেল এর ক্যামেরা৷ এবং এই ফোনটিতে প্রথমবারের মতো আই লক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে ৷ ফোনটির পেছনের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা৷ এটা ছাড়াও আরো দুইটি ক্যামেরা রয়েছে। যার মধ্যে একটি ৮ মেগাপিক্সেল এবং একটি ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা৷

অনেক টেকপ্রেমী ফোন সম্পর্কে রিভিউ প্রদান করেছে। এবং তাদের মতে গেমারদের জন্য বেশ উপযোগী কোনটি একটি ফোনের গেমিং পারফরম্যান্স নির্ভর করে তার ডিসপ্লে এবং তার প্রসেসর এর ওপর।সর্বোপরি বলতে গেলে গেমিং পারফরম্যান্স অসাধারণ ছিল৷ পাবজি, পাবজি লাইট, ফ্রি ফায়ারের যে ডিফল্ট গ্রাফিক্স সেটিংস থাকে সেটি তে বেশ স্মুথলি খেলা যাচ্ছিল৷ গেম অ্যাকশনে কোন ধরনের ভুল ত্রুটি ছিল না৷

ক্যামেরা পারফরম্যান্সের কথা বলতে গেলে আমার কাছে সেটা এভারেজ লেভেলে লেগেছে৷ সেলফি ক্যামেরা পারফরম্যান্স অসাধারণ ছিল৷ বিশেষ করে সেলফি ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করার সময় ফোকাসের কোন ধরনের বিচ্যুতি ঘটেনি। স্বভাবতই ভিভোর সকল ফোনে এক ধরনের খুত থেকে যায়। বিশেষ করে ক্যামেরার ব্যাপারে। কিন্তু এই ফোনের ক্ষেত্রে এই কথাটা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। বরং এই ফোনে ক্যামেরার রেজুলেশন থেকে শুরু করে ক্যামেরা পারফরম্যান্স, ফটো কোয়ালিটি সবকিছুই একদম পারফেক্ট ছিল।

এবার আসা যাক প্রাইস এর ব্যাপারে! বাংলাদেশি মূল্য ৩২ হাজার ৯৯০ টাকা ।

- Advertisement -
আরো দেখুন
মন্তব্য
- Advertisement -

Register

OR

Do you already have an account? Login

Login

OR

Don't you have an account yet? Register

Newsletter

Submit to our newsletter to receive exclusive stories delivered to you inbox!

keyboard_arrow_up